MM Kit

mm kit খাওয়ার সঠিক নিয়ম । এম এম কিট খাওয়ার পর সাধারণত কত দিন রক্তপাত হয়?

এমএম কিট হচ্ছে মাসিক নিয়মিতকরণ অথবা গর্ভপাতের জন্য একটি কম্বিনেশন ঔষধ।এখানে মাসিক নিয়মিতকরণ বলতে অস্ত্রোপচার ছাড়া মাসিক নিয়মিত করাকে বোঝাচ্ছে ।সে ক্ষেত্রে সবচেয়ে কার্যকরী ও নিরাপদ মাসিক নিয়মিতকরণ করতে মিফটোন ও মিসোটোল এই দুটি ঔষধ একত্রে ব্যবহার করা প্রয়োজন। তারই ধারাবাহিকতায় mm-kit হচ্ছে প্রথম প্রোডাক্ট যা এই দুটি ওষুধ একত্রে একটি প্যাকেজ লাইসেন্স ও বাজারজাত করেছে

এম এম কিট কিভাবে কাজ করে?

একজন মহিলা প্রথম একটি মিশ্রণ ট্যাবলেট মুখে গিলে খাবেন। এটি যদি গর্ভধারণের শুরুর দিকে খাওয়া হয় তবে তা সদ্য বড় হতে থাকা একটি বোনকে এন্ড্রোমেট্রিয়াম এ থাকতে দেয় না। এটি মাসিক নিয়মিতকরণ অথবা গর্ভপাত ত্বরান্বিত করে। মিফটোন ট্যাবলেটটি গ্রহণের ২৪ থেকে ৪৮ ঘন্টা পর চারটি মিসোটোল ট্যাবলেট গাল ও মাড়ির মাঝে অথবা জিব্বার নিচে রাখতে হবে যা গর্ভাশয় কে সংকুচিত করে এবং এর মধ্যকার উপাদানসমূহ বের করে গর্ভপাত ঘটায় এই কাজের জন্য মিসোটোলই আদর্শ ঔষধ কেননা এটি কার্যকর নিরাপদ ও সহজপ্রাপ্য।

কখন একজন মহিলা mm-kit গ্রহণ করবেন?

এম এম কিট গর্ভধারণের নয় সপ্তাহের মধ্যে গর্ভপাতের জন্য নির্দেশিত অর্থাৎ শেষ মাসিকের ১ম দিন হতে ৬৩ দিনের মধ্যে। ডাক্তার রা একজন মহিলার মেডিকেল ইতিহাস এবং স্বাস্থ্য পরীক্ষা করে গর্ভধারনের মট সময় নির্ধারণ করবেন। যদি গর্ভধারনের উপসর্গ না থাকে, তবে রক্ত/ মূত্র পরীক্ষা করবেন।

আরও দেখুনঃ নরমেন্স ট্যাবলেট খাওয়া কালিন সহবাস করলে কি বাচ্চা হয়?

mm kit খাওয়ার সঠিক নিয়ম

এমএম কিট (Mifepristone and Misoprostol Kit) একটি মেডিকেল গর্ভপাতের জন্য ব্যবহৃত হয়। এটি গর্ভাবস্থার প্রথম ৯ সপ্তাহের মধ্যে নিরাপদভাবে গর্ভপাত সম্পন্ন করতে সহায়তা করে। এমএম কিট ব্যবহারের আগে, সঠিক নিয়ম ও সতর্কতা মেনে চলা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। নিচে এমএম কিট খাওয়ার সঠিক নিয়ম উল্লেখ করা হল:

ধাপ ১: প্রাথমিক প্রস্তুতি

  1. ডাক্তারের পরামর্শ নিন:
    • এমএম কিট ব্যবহারের আগে অবশ্যই একজন গাইনোকোলজিস্ট বা স্বীকৃত চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। এটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ কারণ এমএম কিট ব্যবহারের জন্য কিছু শারীরিক ও স্বাস্থ্যগত শর্ত পূরণ করতে হয়।
  2. প্রয়োজনীয় পরীক্ষা-নিরীক্ষা:
    • ডাক্তারের নির্দেশ অনুযায়ী কিছু প্রয়োজনীয় পরীক্ষা-নিরীক্ষা করিয়ে নিন যেমন আল্ট্রাসাউন্ড, হিমোগ্লোবিন টেস্ট ইত্যাদি, যাতে নিশ্চিত হওয়া যায় যে আপনি এই চিকিৎসার জন্য উপযুক্ত।

mm kit খাওয়ার সঠিক নিয়ম

ধাপ ২: এমএম কিট গ্রহণের ধাপ

এমএম কিট দুটি ঔষধের সমন্বয়ে গঠিত: মাইফেপ্রিস্টোন (Mifepristone) এবং মিসোপ্রোস্টল (Misoprostol)।

  1. প্রথম দিন: মাইফেপ্রিস্টোন (Mifepristone):
    • প্রথম দিন, একবারে ২০০ মিগ্রা মাইফেপ্রিস্টোন ট্যাবলেট মুখে খেয়ে নিন। এটি প্রজেস্টেরোন হরমোনকে ব্লক করে যা গর্ভাবস্থার জন্য প্রয়োজনীয়।
  2. দ্বিতীয় ও তৃতীয় দিন: অপেক্ষা করুন:
    • মাইফেপ্রিস্টোন খাওয়ার পর ২৪-৪৮ ঘণ্টা অপেক্ষা করুন। এই সময়ের মধ্যে কিছু হালকা ব্লিডিং বা ক্র্যাম্পিং হতে পারে, যা সাধারণ।
  3. তৃতীয় দিন: মিসোপ্রোস্টল (Misoprostol):
    • তৃতীয় দিনে, ৪০০ মাইক্রোগ্রাম মিসোপ্রোস্টল (সাধারণত ২টি ২০০ + ২টি ২০০ মাইক্রোগ্রাম ট্যাবলেট) গ্রহণ করুন। এটি মুখে খেতে পারেন। এই ঔষধটি জরায়ুর সংকোচন সৃষ্টি করে এবং গর্ভপাত সম্পন্ন করে।

ধাপ ৩: পোস্ট-ট্রিটমেন্ট পর্যবেক্ষণ

  1. রক্তপাত এবং ক্র্যাম্পিং:
    • মিসোপ্রোস্টল গ্রহণের পর সাধারণত ১-৪ ঘণ্টার মধ্যে রক্তপাত শুরু হবে এবং এটি ১-২ সপ্তাহ পর্যন্ত চলতে পারে। এ সময় পেটের নীচের অংশে ব্যথা বা ক্র্যাম্পিং হতে পারে।
  2. ডাক্তারের সাথে পুনরায় দেখা:
    • এমএম কিট ব্যবহারের ৭-১৪ দিন পর ডাক্তারের সাথে পুনরায় দেখা করুন এবং আল্ট্রাসাউন্ড করান, যাতে নিশ্চিত হওয়া যায় যে গর্ভপাত সম্পূর্ণ হয়েছে এবং কোনও অবশিষ্ট টিস্যু নেই।

সতর্কতা এবং পরামর্শ

  • আপনার স্বাস্থ্য পরীক্ষা করান: এমএম কিট ব্যবহারের আগে ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী স্বাস্থ্য পরীক্ষা করান।
  • জরুরি অবস্থায় সেবা: যদি অতিরিক্ত রক্তপাত, জ্বর, তীব্র পেট ব্যথা বা অন্য কোনও গুরুতর লক্ষণ দেখা দেয়, তবে দ্রুত ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করুন।
  • অন্য ওষুধের সাথে প্রতিক্রিয়া: যদি আপনি অন্য কোনও ঔষধ গ্রহণ করেন, তবে ডাক্তারের সাথে আলোচনা করুন কারণ কিছু ঔষধ এমএম কিটের কার্যকারিতায় প্রভাব ফেলতে পারে।
  • আবেগিক সাপোর্ট: গর্ভপাত একটি আবেগিক এবং শারীরিক চ্যালেঞ্জ হতে পারে, তাই প্রয়োজন হলে কাউন্সেলিং বা সাপোর্ট গ্রুপ থেকে সাহায্য নিন।

এমএম কিট ব্যবহারের আগে এবং পরে ডাক্তারের নির্দেশনা মেনে চলা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কোনও ধরণের অসুবিধা বা প্রশ্ন থাকলে দ্রুত ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করুন।

এম এম কিট দিয়ে মাসিক নিয়মিতকরণ করতে কত সময় লাগবে?

অধিকাংশ মহিলার ক্ষেত্রে মিসোটোল খাওয়ার ৪ থেকে ৬ ঘণ্টা পরই গর্ভটিস্যু বের হয়ে যায়। যোনিপথ দিয়ে রক্তপাত অথবা ফোটা ফোটা রক্ত যেতে পারে দুই থেকে তিন সপ্তাহ পর্যন্ত তবে বাকি পার্শপ্রতিক্রিয়া দ্রুত দূর হয়ে থাকে।

mm kit খাওয়ার পর সাধারণত কত দিন রক্তপাত হয়?

এমএম কিট (Mifepristone এবং Misoprostol) খাওয়ার পর রক্তপাত সাধারণত ১-২ সপ্তাহ পর্যন্ত স্থায়ী হতে পারে। তবে এটি ব্যক্তির শারীরিক অবস্থা এবং গর্ভাবস্থার বিভিন্ন পর্যায়ের উপর নির্ভর করে পরিবর্তিত হতে পারে। নিচে বিস্তারিতভাবে রক্তপাতের পর্যায়গুলি এবং তাদের সময়কাল সম্পর্কে আলোচনা করা হল:

রক্তপাতের পর্যায় এবং সময়কাল

  1. মাইফেপ্রিস্টোন (Mifepristone) গ্রহণের পর:
    • মাইফেপ্রিস্টোন খাওয়ার পরে কিছু মহিলার হালকা রক্তপাত বা স্পটিং হতে পারে, তবে এটি সাধারণত খুব কম।
  2. মিসোপ্রোস্টল (Misoprostol) গ্রহণের পর:
    • মিসোপ্রোস্টল গ্রহণের ১-৪ ঘণ্টার মধ্যে গর্ভপাতের প্রক্রিয়া শুরু হয় এবং ভারী রক্তপাত শুরু হতে পারে।
    • প্রথম ৪-৬ ঘণ্টার মধ্যে রক্তপাত সবচেয়ে বেশি হয়, যা সাধারণত একটি ভারী মাসিকের মত হয়। এর সাথে পেটের নীচে তীব্র ব্যথা বা ক্র্যাম্পিং হতে পারে।
    • এরপর ধীরে ধীরে রক্তপাত কমতে থাকে।
  3. পরবর্তী দিনগুলোতে:
    • ভারী রক্তপাত সাধারণত ১-২ দিনের মধ্যে কমে আসে।
    • পরবর্তী ১-২ সপ্তাহের মধ্যে হালকা থেকে মাঝারি রক্তপাত হতে পারে।

রক্তপাতের বৈশিষ্ট্য

  • প্রথম কিছু দিন: ভারী রক্তপাত, বড় রক্ত জমাট (clots) এবং ক্র্যাম্পিং সাধারণ।
  • পরবর্তী সময়: রক্তপাত হালকা থেকে মাঝারি হতে পারে এবং ধীরে ধীরে কমে আসে।

এম এম কিট এ সবচেয়ে বেশি কোন পার্শপ্রতিক্রিয়া গুলো দেখা যায়?

যোনিপথ দিয়ে রক্তপাত এবং তলপেটে ব্যথা খুবই স্বাভাবিক যা গর্ভপাতের স্বাভাবিক প্রতিক্রিয়া ।এই লক্ষণগুলো ভারী মাসিক ও তার সাথে ব্যাথা হওয়ার মতই। এছাড়া অন্যান্য প্রতিক্রিয়াগুলো গুলো হচ্ছে বমি বমি ভাব বা বমি হওয়া ডায়রিয়া জ্বর জ্বর ভাব এবং জ্বর যা একদিনের ও কম সময় স্থায়ী হয়।

mm Kit এর পার্শপ্রতিক্রিয়া

মএম কিট (Mifepristone এবং Misoprostol) ব্যবহারের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া সম্পর্কে জানা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। গর্ভপাতের জন্য ব্যবহৃত এই ঔষধগুলির কিছু সাধারণ এবং গুরুতর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া থাকতে পারে। নিচে তাদের বিস্তারিত আলোচনা করা হলো:

সাধারণ পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া

  1. রক্তপাত এবং ক্র্যাম্পিং:
    • এমএম কিট ব্যবহারের পর ভারী রক্তপাত এবং তীব্র পেট ব্যথা বা ক্র্যাম্পিং হতে পারে। এটি সাধারণত গর্ভপাত সম্পন্ন হওয়ার লক্ষণ এবং সাধারণ পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া।
  2. বমি এবং বমি ভাব:
    • মিসোপ্রোস্টল গ্রহণের পর বমি বা বমি ভাব অনুভব হতে পারে। এটি সাধারণত কয়েক ঘণ্টার মধ্যে কমে আসে।
  3. ডায়রিয়া:
    • মিসোপ্রোস্টল গ্রহণের পর ডায়রিয়া হতে পারে।
  4. মাথা ব্যথা:
    • কিছু মহিলার মাথা ব্যথা হতে পারে।
  5. জ্বর এবং ঠাণ্ডা লাগা:
    • মিসোপ্রোস্টল গ্রহণের পর কিছু সময়ের জন্য হালকা জ্বর এবং ঠাণ্ডা লাগা হতে পারে।

এমএম কিট এর পার্শপ্রতিক্রিয়া

গুরুতর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া

  1. অতিরিক্ত রক্তপাত:
    • এক ঘণ্টার মধ্যে দুটো বা তার বেশি বড় প্যাড পুরোপুরি রক্তে ভিজে গেলে এটি অতিরিক্ত রক্তপাতের লক্ষণ হতে পারে। এই অবস্থায় দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
  2. সংক্রমণ:
    • উচ্চ জ্বর, তীব্র পেট ব্যথা, দুর্গন্ধযুক্ত স্রাব ইত্যাদি সংক্রমণের লক্ষণ হতে পারে। এই লক্ষণগুলো দেখা দিলে তৎক্ষণাৎ চিকিৎসকের সাথে যোগাযোগ করুন।
  3. অপূর্ণ গর্ভপাত:
    • কখনও কখনও এমএম কিট ব্যবহারের পর গর্ভপাত সম্পূর্ণ নাও হতে পারে। এমন পরিস্থিতিতে অতিরিক্ত চিকিৎসার প্রয়োজন হতে পারে।

সতর্কতা এবং পরামর্শ

  • চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ঔষধ গ্রহণ করুন: এমএম কিট ব্যবহারের আগে এবং পরে ডাক্তারের পরামর্শ মেনে চলা জরুরি।
  • আবেগিক সাপোর্ট: গর্ভপাত একটি আবেগিক ও শারীরিক চ্যালেঞ্জ হতে পারে। প্রয়োজনে কাউন্সেলিং বা সাপোর্ট গ্রুপ থেকে সাহায্য নিন।
  • জরুরি সেবা: যদি গুরুতর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা দেয়, তবে দ্রুত ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করুন।

আপনি কিভাবে বুঝবেন যে আপনি এখনো গর্ভবতী?

গর্ভপাত প্রক্রিয়া যদি সম্পূর্ণ না হয় তবে বুঝতে হবে আপনি এখনো গর্ভবতী।এমনকি যদি গর্ভপাত হয়ে থাকে তারপরও আপনি গর্ভবতী থাকতে পারেন। রক্তপাত মানেই যে মাসিক নিয়মিতকরণ বা গর্ভপাত প্রক্রিয়াটি সফল হয়েছে তা কিন্তু নয় ।যদি গর্ভধারণের লক্ষণ যেমন বমি বমি ভাব ও স্তনে ব্যথা ভাব থাকে তবে ধারনা করতে হবে যে আপনি এখনো গর্ভবতী।এক্ষেত্রে ৩ সপ্তাহ পর আপনাকে আল্ট্রাসনোগ্রাম অথবা প্রেগনেন্সি টেস্ট করতে হবে এটি নিশ্চিত হওয়ার জন্য যে আপনার পুরোপুরি গর্ভপাত হয়েছে কিনা। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই গর্ভপাতের তিন সপ্তাহ পর থেকে প্রেগনেন্সি টেস্ট গুলো নির্ভরযোগ্য।

গর্ভপাত সম্পূর্ণ না হলে কি ঘটতে পারে?

যদি আপনার ডাক্তার দ্বিতীয় সপ্তাহের ফলোআপ এ নিশ্চিত করেন যে গর্ভপাত এখনো চলছে এ অবস্থায় ভ্যাকুউয়াম আ্যপিরেশন নির্দেশিত। যদি এমন উপসর্গ দেখা যায় যে মাসিক নিয়মিতকরণ হয়েছে কিন্তু সব গর্ভটিস্যু বের হয়নি কিন্তু রোগী ভালো অনুভব করছে এবং স্বাস্থ্যবতী তাদের ক্ষেত্রে ভ্যাকুয়াম ইন্সপিরেশনের প্রয়োজন নেই। অন্য বিকল্প পদ্ধতি আরো কিছু সময় ধৈর্য ধরা অথবা মিসোটোল পুনরায় গ্রহণ করা।

বিশেষ দ্রষ্টব্য: প্রতিটি কাজই ডক্টরের পরামর্শ অনুযায়ী করার চেষ্টা করুন সেটি আপনার শরীর স্বাস্থ্য দুটির জন্যই ভালো হবে। এতে করে ভবিষ্যতে গর্ভধারণে কোন ঝুঁকি তে নাও করতে পারেন।

(ব্যবহারের পূর্বে প্যাকেটের ভিতরে নির্দেশনা বলী ভাল করে পড়ুন)

উপসংহার

এমএম কিট ব্যবহার করার পর রক্তপাতের সময়কাল এবং তীব্রতা ব্যক্তিভেদে ভিন্ন হতে পারে। তবে সাধারণত ১-২ সপ্তাহের মধ্যে রক্তপাত সম্পূর্ণ বন্ধ হয়ে যায়। এমএম কিট ব্যবহার করার সময় এবং পরবর্তী সময় ডাক্তারের নির্দেশনা মেনে চলা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কোনও অস্বাভাবিক লক্ষণ দেখা দিলে তৎক্ষণাৎ ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করুন।

Similar Posts